চরচা ডেস্ক

আইনপ্রণেতাদের প্রবল চাপ এবং নতুন আইনের বাধ্যবাধকতায় প্রয়াত যৌন অপরাধী জেফরি এপস্টাইন সংক্রান্ত তদন্তের ৩ লক্ষাধিক পৃষ্ঠার নথি প্রকাশ করেছে আমেরিকার বিচার বিভাগ। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এই বিশাল নথিপত্র ঘিরে মার্কিন রাজনীতিতে নতুন করে তোলপাড় শুরু হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, প্রকাশিত ফাইলগুলোতে ডেমোক্রেটিক পার্টির সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের বেশ কিছু ছবি পাওয়া গেছে। এর মধ্যে একটি ছবিতে ক্লিনটনকে একটি ‘হট টাব’ বা সুইমিং পুলে দেখা যাচ্ছে, যেখানে তার পাশে থাকা অন্য একজনের মুখ অস্পষ্ট করে রাখা হয়েছে। এই ছবিগুলো জনসমক্ষে আসা বিচার বিভাগের ‘তদন্ত চলাকালীন তথ্য গোপন রাখার’ দীর্ঘদিনের নীতির পরিপন্থী হতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিল ক্লিনটন এর আগে এপস্টেইনের সাথে মেলামেশার জন্য অনুশোচনা প্রকাশ করেছিলেন। তবে তিনি বারবার দাবি করে এসেছেন যে, এপস্টেইনের কোনো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড বা পাচারের বিষয়ে তিনি অবগত ছিলেন না।
রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিচার বিভাগকে এপস্টেইনের সঙ্গে ক্লিনটনের সম্পর্কের বিষয়ে বিশদ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। তবে সমালোচকদের দাবি, নিজের সাথে এপস্টেইনের পুরনো সম্পর্কের বিষয় থেকে জনদৃষ্টি সরাতেই ট্রাম্প ক্লিনটনকে লক্ষ্যবস্তু বানাচ্ছেন।
প্রকাশিত নথিতে পপ সম্রাট মাইকেল জ্যাকসনসহ আরও বেশ কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তির ছবি ও উল্লেখ পাওয়া গেছে। ২০১৯ সালে কারাগারে জেফরি এপস্টেইনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়। বর্তমানে রয়টার্স নতুন প্রকাশিত ৩ লাখ পৃষ্ঠার এই বিশাল নথি পর্যালোচনার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।

আইনপ্রণেতাদের প্রবল চাপ এবং নতুন আইনের বাধ্যবাধকতায় প্রয়াত যৌন অপরাধী জেফরি এপস্টাইন সংক্রান্ত তদন্তের ৩ লক্ষাধিক পৃষ্ঠার নথি প্রকাশ করেছে আমেরিকার বিচার বিভাগ। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এই বিশাল নথিপত্র ঘিরে মার্কিন রাজনীতিতে নতুন করে তোলপাড় শুরু হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, প্রকাশিত ফাইলগুলোতে ডেমোক্রেটিক পার্টির সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের বেশ কিছু ছবি পাওয়া গেছে। এর মধ্যে একটি ছবিতে ক্লিনটনকে একটি ‘হট টাব’ বা সুইমিং পুলে দেখা যাচ্ছে, যেখানে তার পাশে থাকা অন্য একজনের মুখ অস্পষ্ট করে রাখা হয়েছে। এই ছবিগুলো জনসমক্ষে আসা বিচার বিভাগের ‘তদন্ত চলাকালীন তথ্য গোপন রাখার’ দীর্ঘদিনের নীতির পরিপন্থী হতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিল ক্লিনটন এর আগে এপস্টেইনের সাথে মেলামেশার জন্য অনুশোচনা প্রকাশ করেছিলেন। তবে তিনি বারবার দাবি করে এসেছেন যে, এপস্টেইনের কোনো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড বা পাচারের বিষয়ে তিনি অবগত ছিলেন না।
রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিচার বিভাগকে এপস্টেইনের সঙ্গে ক্লিনটনের সম্পর্কের বিষয়ে বিশদ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। তবে সমালোচকদের দাবি, নিজের সাথে এপস্টেইনের পুরনো সম্পর্কের বিষয় থেকে জনদৃষ্টি সরাতেই ট্রাম্প ক্লিনটনকে লক্ষ্যবস্তু বানাচ্ছেন।
প্রকাশিত নথিতে পপ সম্রাট মাইকেল জ্যাকসনসহ আরও বেশ কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তির ছবি ও উল্লেখ পাওয়া গেছে। ২০১৯ সালে কারাগারে জেফরি এপস্টেইনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়। বর্তমানে রয়টার্স নতুন প্রকাশিত ৩ লাখ পৃষ্ঠার এই বিশাল নথি পর্যালোচনার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।