চরচা প্রতিবেদক

দেশের জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভর ইন্টিগ্রেটেড এনার্জি অ্যান্ড পাওয়ার মাস্টার প্ল্যান অবিলম্বে বাতিল করে নবায়নযোগ্য জ্বালানির লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে নতুন মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের আহ্বান জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
আজ মঙ্গলবার ধানমন্ডিতে টিআইবি কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন: সুশাসনের চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদনে এ সুপারিশ করা হয়।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, রাষ্ট্রীয় সংস্থা ও অংশীজনের সীমিত সক্ষমতা এবং দায়িত্ব পালনে ঘাটতির কারণেই নবায়নযোগ্য জ্বালানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হচ্ছে না। জীবাশ্ম জ্বালানিনির্ভর প্রকল্প অনুমোদনেও অনিয়ম ও দুর্নীতির ঝুঁকি উদ্বেগজনক বলে মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, জ্বালানি খাতে নীতি করায়ত্ত বন্ধ, স্বার্থের দ্বন্দ্ব প্রতিরোধ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য বিশেষজ্ঞ ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি স্বাধীন তদারকি ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ গঠনের প্রস্তাব দেন তিনি।
গবেষণা প্রতিবেদনে নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতি ২০২৫ সহ সব নীতি ও পরিকল্পনায় অভিন্ন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের বাস্তবসম্মত রোডম্যাপ তৈরির দাবি জানানো হয়।
সম্মেলনে বক্তারা বলেন, দেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানির পর্যাপ্ত সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও এই খাতে দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই। অন্যদিকে জীবাশ্ম জ্বালানিনির্ভর প্রকল্পগুলো দ্রুত অনুমোদন পাচ্ছে, যা দীর্ঘমেয়াদে ঝুঁকিপূর্ণ।
এ ছাড়া সব জ্বালানি ও বিদ্যুৎ প্রকল্পে ত্রুটিমুক্ত পরিবেশগত প্রভাব সমীক্ষা ও দূষণ নিয়ন্ত্রণে স্বচ্ছ প্রক্রিয়া নিশ্চিত করার আহ্বান জানানো হয়।
টেকসই জ্বালানি রূপান্তরে নেতৃত্ব দিতে নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (স্রেডাকে) স্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা প্রদান ও জনবল–অবকাঠামো বৃদ্ধির সুপারিশও করেন গবেষকরা।

দেশের জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভর ইন্টিগ্রেটেড এনার্জি অ্যান্ড পাওয়ার মাস্টার প্ল্যান অবিলম্বে বাতিল করে নবায়নযোগ্য জ্বালানির লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে নতুন মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের আহ্বান জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
আজ মঙ্গলবার ধানমন্ডিতে টিআইবি কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন: সুশাসনের চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদনে এ সুপারিশ করা হয়।
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, রাষ্ট্রীয় সংস্থা ও অংশীজনের সীমিত সক্ষমতা এবং দায়িত্ব পালনে ঘাটতির কারণেই নবায়নযোগ্য জ্বালানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হচ্ছে না। জীবাশ্ম জ্বালানিনির্ভর প্রকল্প অনুমোদনেও অনিয়ম ও দুর্নীতির ঝুঁকি উদ্বেগজনক বলে মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, জ্বালানি খাতে নীতি করায়ত্ত বন্ধ, স্বার্থের দ্বন্দ্ব প্রতিরোধ এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য বিশেষজ্ঞ ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি স্বাধীন তদারকি ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ গঠনের প্রস্তাব দেন তিনি।
গবেষণা প্রতিবেদনে নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতি ২০২৫ সহ সব নীতি ও পরিকল্পনায় অভিন্ন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের বাস্তবসম্মত রোডম্যাপ তৈরির দাবি জানানো হয়।
সম্মেলনে বক্তারা বলেন, দেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানির পর্যাপ্ত সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও এই খাতে দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই। অন্যদিকে জীবাশ্ম জ্বালানিনির্ভর প্রকল্পগুলো দ্রুত অনুমোদন পাচ্ছে, যা দীর্ঘমেয়াদে ঝুঁকিপূর্ণ।
এ ছাড়া সব জ্বালানি ও বিদ্যুৎ প্রকল্পে ত্রুটিমুক্ত পরিবেশগত প্রভাব সমীক্ষা ও দূষণ নিয়ন্ত্রণে স্বচ্ছ প্রক্রিয়া নিশ্চিত করার আহ্বান জানানো হয়।
টেকসই জ্বালানি রূপান্তরে নেতৃত্ব দিতে নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (স্রেডাকে) স্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা প্রদান ও জনবল–অবকাঠামো বৃদ্ধির সুপারিশও করেন গবেষকরা।