চরচা প্রতিবেদক

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার এপিএসের নাম ব্যবহার করে প্রতারণার অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেছেন এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ বাচ্চু মিয়া।
গত ৭ ডিসেম্বর ডিএমপির শেরেবাংলা নগর থানায় মামলাটি দায়ের করেন তিনি।
এজাহারে বলা হয়, “মো. সজীব হোসাইন হোয়াটসঅ্যাপে নিজেকে শাব্বীর আহমদের রেফারেন্সধারী ও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সহকারী একান্ত সচিব পরিচয় দিয়ে যোগাযোগ শুরু করেন। পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন তারিখে ফোনালাপের পাশাপাশি তিনি এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয়ে একাধিকবার সরাসরি এসে টেন্ডারের কাজ পাইয়ে দেওয়ার চাপ দেন এবং আরেক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলান, যিনি নিজেকে শাব্বীর আহমদ পরিচয় দেন।”
এজাহারে অভিযোগ করা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে সরকারি কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে ২ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছে এবং পরবর্তীতে ভয়ভীতি ও হুমকি দিয়েছে। পাশাপাশি অবৈধ সুবিধা না পাওয়ায় ভুক্তভোগীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে বিভিন্ন দপ্তর ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
অপরদিকে, প্রধান উপদেষ্টার এপিএস শাব্বীর আহমেদের নাম ভাঙিয়ে বিভিন্নভাবে প্রতারণার ঘটনায় এ বছরের ২ ফেব্রুয়ারি তেজগাঁও থানায় একটি সাধারণ ডায়রী (জিডি) করেছিলেন তিনি।
জিডিতে শাব্বীর আহমেদ বলেন, “আমার নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যক্তিদের নিকট থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ দাবি/আদায়/লেনদেন করা হচ্ছে। এতে আমার ও সরকারের সুনাম নষ্ট হচ্ছে। নিআইটি থেকে প্রাপ্ত তথ্য (কপি সংযুক্ত) অনুযায়ী ০১৭২৮-২৯৬৭৯১ মোবাইল নাম্বারটি ব্যবহার হচ্ছে। এ ছাড়া, ফেসবুকে আমার নামে ভুয়া প্রোফাইল খুলে প্রতারণা করা হচ্ছে। বর্তমানে আমার একটাই প্রোফাইল যা 'ফেসবুক ভেরিফাইড'।”
এ বিষয়ে তেজগাঁও থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুশান্ত কুমার চরচাকে বলেন, “তিনি জিডি করার পর আমরা আর কোনো অভিযোগ পাইনি। তবে আমি শাব্বীর আহমেদের সঙ্গে তার অফিসে সাক্ষাৎ করেছিলাম।”

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার এপিএসের নাম ব্যবহার করে প্রতারণার অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেছেন এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ বাচ্চু মিয়া।
গত ৭ ডিসেম্বর ডিএমপির শেরেবাংলা নগর থানায় মামলাটি দায়ের করেন তিনি।
এজাহারে বলা হয়, “মো. সজীব হোসাইন হোয়াটসঅ্যাপে নিজেকে শাব্বীর আহমদের রেফারেন্সধারী ও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সহকারী একান্ত সচিব পরিচয় দিয়ে যোগাযোগ শুরু করেন। পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন তারিখে ফোনালাপের পাশাপাশি তিনি এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয়ে একাধিকবার সরাসরি এসে টেন্ডারের কাজ পাইয়ে দেওয়ার চাপ দেন এবং আরেক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলান, যিনি নিজেকে শাব্বীর আহমদ পরিচয় দেন।”
এজাহারে অভিযোগ করা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে সরকারি কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে ২ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছে এবং পরবর্তীতে ভয়ভীতি ও হুমকি দিয়েছে। পাশাপাশি অবৈধ সুবিধা না পাওয়ায় ভুক্তভোগীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে বিভিন্ন দপ্তর ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
অপরদিকে, প্রধান উপদেষ্টার এপিএস শাব্বীর আহমেদের নাম ভাঙিয়ে বিভিন্নভাবে প্রতারণার ঘটনায় এ বছরের ২ ফেব্রুয়ারি তেজগাঁও থানায় একটি সাধারণ ডায়রী (জিডি) করেছিলেন তিনি।
জিডিতে শাব্বীর আহমেদ বলেন, “আমার নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যক্তিদের নিকট থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ দাবি/আদায়/লেনদেন করা হচ্ছে। এতে আমার ও সরকারের সুনাম নষ্ট হচ্ছে। নিআইটি থেকে প্রাপ্ত তথ্য (কপি সংযুক্ত) অনুযায়ী ০১৭২৮-২৯৬৭৯১ মোবাইল নাম্বারটি ব্যবহার হচ্ছে। এ ছাড়া, ফেসবুকে আমার নামে ভুয়া প্রোফাইল খুলে প্রতারণা করা হচ্ছে। বর্তমানে আমার একটাই প্রোফাইল যা 'ফেসবুক ভেরিফাইড'।”
এ বিষয়ে তেজগাঁও থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সুশান্ত কুমার চরচাকে বলেন, “তিনি জিডি করার পর আমরা আর কোনো অভিযোগ পাইনি। তবে আমি শাব্বীর আহমেদের সঙ্গে তার অফিসে সাক্ষাৎ করেছিলাম।”