ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলায় মাইকে ঘোষণা দিয়ে দুই গ্রামের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার সকালে নান্দাইল উপজেলার শেরপুর ইউনিয়নে এ সংঘর্ষ হয়।
স্থানীয় সূত্র জানায়, পাঁচরুখি গ্রামের বাচ্চু মিয়া নামে এক আদম ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে বিদেশে লোক পাঠিয়ে প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে। সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশে পাঠানো অনেকেই সেখানে গিয়ে কাজ না পেয়ে বিপাকে পড়েন। ভুক্তভোগীদের পরিবার বিচার চাইতে গেলে বিরোধ শুরু হয়। একপর্যায়ে বিষয়টি দুই গ্রামের মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে।
এরপর এক পক্ষ মাইকে ঘোষণা দিয়ে লোক জড়ো করে। কিছুক্ষণ পর অন্যপক্ষটিও ঘোষণা করে লোক জড়ো করে। এরপর দুই গ্রামের লোকজন লাঠিসোঁটা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
অন্যদিকে বিষয়টি নিয়ে বাচ্চু মিয়া পাল্টা অভিযোগ করে বলেন, সোহেল ভেন্ডার নামের একজন তার কাছে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছিলেন। চাঁদা না দেওয়ায় তার বাড়িঘরে হামলা ও লুটপাট চালানো হয়।
তবে সোহেল ভেন্ডার এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “ভুক্তভোগীরা বিচার চাইতে গেলে তাকে মারধর করা হয় এবং তার কাছ থেকে দেড় লাখ টাকা ছিনিয়ে নেওয়া হয়।”
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। তবে উত্তেজনা বাড়তে থাকায় সেনাবাহিনী পরে ঘটনাস্থলে আসে।
সেনাবাহিনীর দায়িত্বরত ওয়ারেন্ট অফিসার মো. মোর্শেদ বলেন, “কোনো ধরনের লাঠিচার্জ করা হয়নি। লোকজন দৌড়াদৌড়ির সময় পড়ে আহত হয়েছেন। পরে কিছু লোক ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এ ঘটনায় এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।”
সংঘর্ষের জেরে দুই পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও নান্দাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
নান্দাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল আমীন বলেন, “পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ওই সময় সেনাবাহিনী সহায়তা করে। এতে কিছু লোক দৌড়াদৌড়ির সময় আহত হন। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।”

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলায় মাইকে ঘোষণা দিয়ে দুই গ্রামের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার সকালে নান্দাইল উপজেলার শেরপুর ইউনিয়নে এ সংঘর্ষ হয়।
স্থানীয় সূত্র জানায়, পাঁচরুখি গ্রামের বাচ্চু মিয়া নামে এক আদম ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে বিদেশে লোক পাঠিয়ে প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে। সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশে পাঠানো অনেকেই সেখানে গিয়ে কাজ না পেয়ে বিপাকে পড়েন। ভুক্তভোগীদের পরিবার বিচার চাইতে গেলে বিরোধ শুরু হয়। একপর্যায়ে বিষয়টি দুই গ্রামের মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে।
এরপর এক পক্ষ মাইকে ঘোষণা দিয়ে লোক জড়ো করে। কিছুক্ষণ পর অন্যপক্ষটিও ঘোষণা করে লোক জড়ো করে। এরপর দুই গ্রামের লোকজন লাঠিসোঁটা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
অন্যদিকে বিষয়টি নিয়ে বাচ্চু মিয়া পাল্টা অভিযোগ করে বলেন, সোহেল ভেন্ডার নামের একজন তার কাছে দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছিলেন। চাঁদা না দেওয়ায় তার বাড়িঘরে হামলা ও লুটপাট চালানো হয়।
তবে সোহেল ভেন্ডার এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “ভুক্তভোগীরা বিচার চাইতে গেলে তাকে মারধর করা হয় এবং তার কাছ থেকে দেড় লাখ টাকা ছিনিয়ে নেওয়া হয়।”
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। তবে উত্তেজনা বাড়তে থাকায় সেনাবাহিনী পরে ঘটনাস্থলে আসে।
সেনাবাহিনীর দায়িত্বরত ওয়ারেন্ট অফিসার মো. মোর্শেদ বলেন, “কোনো ধরনের লাঠিচার্জ করা হয়নি। লোকজন দৌড়াদৌড়ির সময় পড়ে আহত হয়েছেন। পরে কিছু লোক ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এ ঘটনায় এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।”
সংঘর্ষের জেরে দুই পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও নান্দাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
নান্দাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল আমীন বলেন, “পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ওই সময় সেনাবাহিনী সহায়তা করে। এতে কিছু লোক দৌড়াদৌড়ির সময় আহত হন। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।”