চরচা ডেস্ক

কানাডার কুইবেক প্রদেশে জনসমক্ষে ধর্মীয় রীতিনীতি পালনে আরও কঠোর অবস্থান নিতে যাচ্ছে প্রাদেশিক সরকার। নতুন এই আইনের সমালোচনা করে অনেকে একে ব্যক্তিগত পরিসরে হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন। এই নীতি, বিশেষ করে, মুসলমানদের ধর্ম পালনের ওপর বড় পরিসরে প্রভাব ফেলবে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) ক্ষমতাসীন শাসক জোট অ্যাভেনির কুইবেক জনপরিসরে ধর্ম পালনের বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। তাদের উত্থাপিত বিল ৯ অনুসারে, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়সহ সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রার্থনা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এ ছাড়াও সড়ক ও পার্কের মতো জনসমাগমস্থলও এই নিষিদ্ধ স্থানের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
এই বিধিনিষেধ অমান্য করলে ১ হাজার ১২৫ কানাডিয়ান ডলার বা প্রায় ৯৮ হাজার ২৮৫ টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। তবে, পূর্বানুমোদিত স্বল্প দৈর্ঘ্যের জনসমাবেশ এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বে না।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, এর আগে রাজ্য সরকার ২০১৯ সালে বিল ২১ নামে একটি বিল পাস করে, যা সে সময় বিতর্কের জন্ম দেয়। ওই বিলে কর্মক্ষেত্রে সরকারি কর্মচারীদের ধর্মীয় প্রতীক পরিধান নিষিদ্ধ করা হয়। সেই বিধিনিষেধের পরিধি এখন ডে–কেয়ার সেন্টার, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের ওপরও সম্প্রসারিত করতে চায় শাসক দল। নতুন বিলের প্রস্তাব অনুযায়ী, উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানসহ কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কেউ হিজাব পরে বা মুখ ঢেকে আসতে পারবে না।
কুইবেকের ধর্মনিরপেক্ষতা-বিষয়ক মন্ত্রী জঁ-ফ্রাঁসোয়া রোবের্জ বলেন, নতুন এই বিধানগুলো বিতর্কিত হলেও প্রদেশকে সম্পূর্ণ ধর্মনিরপেক্ষতার দিকে নিয়ে যাওয়ার সর্বশেষ পদক্ষেপ এটি। উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রার্থনাকক্ষ বরাদ্দের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মন্দির, গির্জা বা ঐ ধরনের জায়গা নয়।’
এদিকে, সরকারি প্রতিষ্ঠানে ইহুদিদের ‘কোশার’ বা মুসলমানদের ‘হালাল’ খাবারের সরবরাহও সীমিত করতে যাচ্ছে। প্রাদেশিক প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তের পর স্থানীয় সংখ্যালঘুদের (মুসলমান ও অন্য) অধিকার খর্ব করার অভিযোগ উঠেছে।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে রোবের্জ বলেন, ‘আমরা মনে করি, রাষ্ট্রই যখন ধর্মনিরপেক্ষ, সেখানে কুইবেকবাসী স্বাধীন থাকবে। আমাদের আইন সবার জন্য সমান।’

কানাডার কুইবেক প্রদেশে জনসমক্ষে ধর্মীয় রীতিনীতি পালনে আরও কঠোর অবস্থান নিতে যাচ্ছে প্রাদেশিক সরকার। নতুন এই আইনের সমালোচনা করে অনেকে একে ব্যক্তিগত পরিসরে হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন। এই নীতি, বিশেষ করে, মুসলমানদের ধর্ম পালনের ওপর বড় পরিসরে প্রভাব ফেলবে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) ক্ষমতাসীন শাসক জোট অ্যাভেনির কুইবেক জনপরিসরে ধর্ম পালনের বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। তাদের উত্থাপিত বিল ৯ অনুসারে, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়সহ সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রার্থনা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এ ছাড়াও সড়ক ও পার্কের মতো জনসমাগমস্থলও এই নিষিদ্ধ স্থানের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
এই বিধিনিষেধ অমান্য করলে ১ হাজার ১২৫ কানাডিয়ান ডলার বা প্রায় ৯৮ হাজার ২৮৫ টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। তবে, পূর্বানুমোদিত স্বল্প দৈর্ঘ্যের জনসমাবেশ এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বে না।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, এর আগে রাজ্য সরকার ২০১৯ সালে বিল ২১ নামে একটি বিল পাস করে, যা সে সময় বিতর্কের জন্ম দেয়। ওই বিলে কর্মক্ষেত্রে সরকারি কর্মচারীদের ধর্মীয় প্রতীক পরিধান নিষিদ্ধ করা হয়। সেই বিধিনিষেধের পরিধি এখন ডে–কেয়ার সেন্টার, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের ওপরও সম্প্রসারিত করতে চায় শাসক দল। নতুন বিলের প্রস্তাব অনুযায়ী, উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানসহ কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কেউ হিজাব পরে বা মুখ ঢেকে আসতে পারবে না।
কুইবেকের ধর্মনিরপেক্ষতা-বিষয়ক মন্ত্রী জঁ-ফ্রাঁসোয়া রোবের্জ বলেন, নতুন এই বিধানগুলো বিতর্কিত হলেও প্রদেশকে সম্পূর্ণ ধর্মনিরপেক্ষতার দিকে নিয়ে যাওয়ার সর্বশেষ পদক্ষেপ এটি। উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রার্থনাকক্ষ বরাদ্দের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মন্দির, গির্জা বা ঐ ধরনের জায়গা নয়।’
এদিকে, সরকারি প্রতিষ্ঠানে ইহুদিদের ‘কোশার’ বা মুসলমানদের ‘হালাল’ খাবারের সরবরাহও সীমিত করতে যাচ্ছে। প্রাদেশিক প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তের পর স্থানীয় সংখ্যালঘুদের (মুসলমান ও অন্য) অধিকার খর্ব করার অভিযোগ উঠেছে।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে রোবের্জ বলেন, ‘আমরা মনে করি, রাষ্ট্রই যখন ধর্মনিরপেক্ষ, সেখানে কুইবেকবাসী স্বাধীন থাকবে। আমাদের আইন সবার জন্য সমান।’

প্রতারণার শিকার হয়ে একজন শাহজাহানপুর থানায় মামলা করলে সাইবার পুলিশ সেন্টারের ‘সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম’ তদন্ত শুরু করে। প্রাথমিক তদন্তে চক্রটির সদস্য লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা মো. সোহাগ হোসেন কে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।