বরিশাল প্রতিনিধি

ঝালকাঠির নলছিটির খাসমহল এলাকার সন্তান ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির শেষ ইচ্ছা ছিল বাবার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হওয়ার।
সাত দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই শেষে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় যখন তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন, তখন তার সেই ইচ্ছার কথাই বারবার মনে পড়ছে স্বজনদের।
হাদির ভগ্নিপতি আমীর হোসেন বলেন, “ও সব সময় বলত, বাবার পাশে জায়গা করে রেখ। জানি না, আমরা সেই ইচ্ছা পূরণ করতে পারব কি না।”
হাদির মৃত্যুর খবরে নলছিটি যেন থমকে গেছে। শুক্রবার সকাল থেকেই চেনা-অচেনা মানুষ ভিড় করছেন তার বাড়ির সামনে। কেউ তার সঙ্গে কাটানো সময়ের কথা বলছেন, কেউ চোখের জল মুছতে মুছতে হত্যার বিচার চাইছেন।
গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর বিজয়নগরে জনসংযোগে শেষে চলন্ত রিকশায় থাকাকালীন গুলি করা হয় হাদিকে। গুলি হাদির মাথায় লাগে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার পর তাকে নেওয়া হয় এভারকেয়ার হাসপাতালে। পরে তাকে সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার হাদির মৃত্যুর খবর আসে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় সিঙ্গাপুর থেকে দেশে আসে এই তরুণের মরদেহ।

ঝালকাঠির নলছিটির খাসমহল এলাকার সন্তান ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির শেষ ইচ্ছা ছিল বাবার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হওয়ার।
সাত দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই শেষে সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় যখন তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন, তখন তার সেই ইচ্ছার কথাই বারবার মনে পড়ছে স্বজনদের।
হাদির ভগ্নিপতি আমীর হোসেন বলেন, “ও সব সময় বলত, বাবার পাশে জায়গা করে রেখ। জানি না, আমরা সেই ইচ্ছা পূরণ করতে পারব কি না।”
হাদির মৃত্যুর খবরে নলছিটি যেন থমকে গেছে। শুক্রবার সকাল থেকেই চেনা-অচেনা মানুষ ভিড় করছেন তার বাড়ির সামনে। কেউ তার সঙ্গে কাটানো সময়ের কথা বলছেন, কেউ চোখের জল মুছতে মুছতে হত্যার বিচার চাইছেন।
গত ১২ ডিসেম্বর রাজধানীর বিজয়নগরে জনসংযোগে শেষে চলন্ত রিকশায় থাকাকালীন গুলি করা হয় হাদিকে। গুলি হাদির মাথায় লাগে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার পর তাকে নেওয়া হয় এভারকেয়ার হাসপাতালে। পরে তাকে সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার হাদির মৃত্যুর খবর আসে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় সিঙ্গাপুর থেকে দেশে আসে এই তরুণের মরদেহ।